আগামী ২০ মার্চ সরকার ঘোষিত প্যাকেজের টাকা প্রদানে ব্যর্থ হলে ২১ মার্চ থেকে আন্দোলনের দায়ভার বড়পুকুরিয়া কর্তৃপক্ষকেই করতে হবে।
বুধবার সকাল ১১টায় বড়পুকুরিয়া জীবন ও সম্পদ রক্ষা কমিটির ডাকে ক্ষতিপূরণ প্যাকেজ বাস্তবায়নসহ ৯ দফা দাবি আদায়ে সাংবাদিক সম্মেলন ও মানববন্ধনে এ ঘোষণা দেয়া হয়।

মানববন্ধনে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকার বিভিন্ন পেশার দেড় সহস্রাধিক নারী ও পুরুষ অংশ নেয়। সাংবাদিক সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন- কমিটির আহবায়ক মোহাম্মদ ইব্রাহিম খলিল।
সাংবাদিক সম্মেলনে জানানো হয়, স্থায়ী ক্ষতিপূরণ বাবদ সরকার ঘোষিত ১৯০ কোটি টাকার ক্ষতিপূরণ প্যাকেজ বানচালের ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে। এ থেকে প্রকৃত ক্ষতিগ্রস্তদেরকে রক্ষা করতে হবে।
২০ মার্চের সরকার ঘোষিত প্যাকেজের টাকা প্রদানে ব্যর্থ হলে ২১ মার্চের পর আইনশৃঙ্খলা অবনতির ঘটলে কর্তৃপক্ষকেই দায়ী থাকতে হবে।
সাংবাদিক সম্মেলন শেষে বড়পুকুরিয়া বাজার থেকে ফুলবাড়ী সড়কে প্রায় হাফ কিলোমিটার দীর্ঘ আধা ঘণ্টাব্যাপী মানববন্ধনে দেড় সহস্রাধিক লোকজন অংশগ্রহণ করেন।
গত ৩ জানুয়ারি একনেকের বৈঠকে বড়পুকুরিয়া খনির কারণে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকাবাসীর জন্য ১৯০ কোটি ৫৩ লাখ ২০ হাজার টাকা ক্ষতিপূরণ প্যাকেজ পাস হয়। প্রকল্পটি সম্পূর্ণ জিওবি অর্থায়নে বাস্তবায়িত হবে।
0 আপনার মতামত:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
এমন কোন মন্তব্য করবেন না যা রাজনীতিক বা সামাজিক ভাবে বিতর্কের সৃষ্টি করে।