আর কোথাও গতি থাক বা না থাক, নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের মূল্যবৃদ্ধির গতি ঠেকানো যাচ্ছে না যেন কিছুতেই! বাজারে শীতের সবজির দাম একইভাবে চড়া থেকেছে। একটি ছোট লাউয়ের দাম ৪০ টাকা। ফুলকপি, শিম—কোনোটার দামই ধরাছোঁয়ার মধ্যে নেই, ছিলও না। বর্তমানে আলুর দাম কিছুটা নাগালের মধ্যে। তবে আলু বিক্রির ক্ষেত্রে ন্যায্য দাম থেকে বঞ্চিত কৃষকেরা। কিন্তু কেন? এর প্রকৃত কারণ কী?
কারণ অনেক, তবে বাজারজাতকরণের সমস্যা এবং মধ্যবর্তী ব্যবসায়ীদের অসাধুতাই এর মুখ্য কারণ। মধ্যবর্তী অসাধু ব্যবসায়ীদের কারণে একদিকে কৃষকেরা উৎপাদন মূল্যের চেয়ে কম মূল্যে সবজি বিক্রি করছেন, অন্যদিকে ক্রেতাসাধারণকে চড়া দামে কিনতে হচ্ছে।
এই অস্বাভাবিক অসামঞ্জস্যতা দূরীকরণে সরকারি হস্তক্ষেপ জরুরি। মধ্যবর্তী ব্যবসায়ীদের রুখে এবং পণ্য বাজারজাতকরণের সুষ্ঠু ব্যবস্থা করে কৃষক ও জনগণের জীবন বাঁচানো প্রাণের দাবি সবার। আয় বাড়েনি অথচ নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম বাড়ছে হু হু করে। জনগণের জীবন আজ বিপর্যস্ত। এই অবস্থা থেকে মুক্তি পেতে সরকারের একটি আশু কার্যকর পদক্ষেপের দিকে চেয়ে আছি অধীর আগ্রহে।
ওপেন মিডিয়া লাইন
প্রথম আলোর সাথে সাথে আমরাও যথাযথ কতৃপক্ষের দৃষ্টি আK©শন করছি।
তারিখঃ বুধবার, ৯ মার্চ ২০১১,
0 আপনার মতামত:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
এমন কোন মন্তব্য করবেন না যা রাজনীতিক বা সামাজিক ভাবে বিতর্কের সৃষ্টি করে।